হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও কাজ।বিভিন্ন রোগের হোমিও ঔষধের নাম

 

হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও কাজ

আসসালামু আলাইকুম আশা করি সকলেই ভালো আছেন।আমরা সকলেই হোমিওপ্যাথি ওষুধ সম্পর্কে জানি।হোমিওপ্যাথি হলো ছদ্মবৈজ্ঞানিক বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি। এটি ১৭৯৬ সালে জার্মান চিকিৎসক আবিষ্কার করেন।অনেকেই আছেন যারা হোমিওপ্যাথি ওষুদের নাম ও কাজ সম্পর্কে জানেন না। তাই আজকের পোস্টে আমরা হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও কাজ সম্পর্কে আলোচনা করবো। 



হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও কাজ



হোমিওপ্যাথ নামে পরিচিত এর চিকিৎসকরা বিশ্বাস করেন যে পদার্থ সুস্থ মানুষের মধ্যে একটি রোগের উপসর্গ সৃষ্টি করে। সেই একই পদার্থ অসুস্থ মানুষের মধ্যে একই ধরণের উপসর্গ নিরাময় করতে পারে;এই মতবাদকে বলা হয় সিমিলিয়া সিমিলিবাস কিউরেন্টার, বা”সদৃশ সদৃশকে আরোগ্য করে”। নিচে হোমিও ওষুধের নাম ও কাজ সম্পর্কে দেওয়া হলোঃ


হোমিওওষুধের নামঃ

১.এসিড নাইট্রিক

২.এসিড ফস

৩.একোনাইট নেপ

৪.এগনাস ক্যাষ্ট 

৫.এলিয়াম সেপা

৬.এন্টিম ক্রড 

৭.এপিস মেল

৮.এরালিয়া রেসিমোসা 

৯. আরনিকা মন্ট

১০.আর্সেনিক এলবাম 

১১.ব্যাসিলিনাম 

১২.বেলাডোনা 

১৩.ব্রাইওনিয়া এলব 

১৪.ক্যাল্কেরিয়া কার্ব 

১৫.ক্যালকেরিয়া ফ্লোর

১৬.ক্যালকেরিয়া ফস 

১৭.কার্বোভেজ 

১৮.কারসিনোসিন 

১৯.চায়না অফ 

২০.ফসফরাস 

২১.কষ্টিকাম

২২.সিমিসিফিউগা

২৩.ডালকামারা

২৪.গ্রাফাইটিস

২৫.হিপার সালফ

২৬.ক্যালি বাইক্রোম 

২৭.লেকেসিস

২৮.লিডাম প্যাল 

২৯.লাইকোপোডিয়াম

৩০.মেডোরিনাম

৩১.মার্কসল

৩২.মাকসল 

৩৩.মেজেরিয়াম 

৩৪.নাস্ক ভমিকা 

৩৫.ফাইটোলাক্কা 

৩৬.সোরিনাম 

৩৭.পালসেটিলা

৩৮.রাস টক্স 

৩৯.সেবাইনা

৪০.সিকেলি কর 

৪১.সেলেনিয়াম

৪২.সিনিসিও 

৪৩.সিপিয়া অফ 

৪৪.সাইলিসিয়া 

৪৫.স্পাইজেলিয়া 

৪৬.স্টেফিসেগ্রিয়া 

৪৭.সালফার 

৪৮.সিফিলিনাম 

৪৯.থুজা অক্সি 

৫০.টিউবারকুলিনাম 


দ্বিতীয় ৫০টি ঔষুধঃ 

৫১.এবিস নাইগ্রা 

৫২.এসিড ফ্লোরিক 

৫৩.এস্কিউলাস হিপ 

৫৪.এগারিকাস 

৫৫.এলুমিনা 

৫৬.এলো সক 

৫৭.এনাকার্ডিয়াম অরি 

৫৮.এনাকার্ডিয়াম অক্সি 

৫৯.এন্টিম টারট 

৬০.আর্জেন্ট নাইট্রিক 

৬১.অরাম মেট 

৬২.ব্যারাইটা কার্বো 

৬৩.বোরাক্স 

৬৪.ক্যাল্কে সালফ 

৬৫.ক্যান্থারিস 

৬৬.কার্বো এনিম 

৬৭.চেলিডোনিয়াম 

৬৮.সিনা ম্যারিটিমা 

৬৯.কলোসিন্থিস 

৭০.কোনিয়াম মেক 

৭১.ডায়োস্কোরিয়া 

৭২.ড্রসেরা বোটা 

৭৩.ইলাপস কর

৭৪.ফরমিকা রুফা 

৭৫.ফ্যাক্সিনাস এম 

৭৬.গুয়েকাম 

৭৭.এইচবিএস এজটিভ 

৭৮.হেমামেলিস 

৭৯.হাইপেরিকাম 

৮০.ইগ্নেশিয়া 

৮১.ইনসুলিন 

৮২.ইপিকাক 

৮৩.আইরিশ ভার 

৮৪.জাবরান্ডি 

৮৫.ক্যালি ব্রোম 

৮৬.ক্যালিমিয়া লেট 

৮৭.ক্রিয়োজটাম 

৮৮.লেকনান্থিস 

৮৯.লোবেলিয়া ইরিনাস 

৯০.লোবেলিয়া ইনফ্লাটা 

৯১.মেগ ফস 

৯২.মেলন্ড্রিনাম 

৯৩.ওপিয়াম 

৯৪.পেট্রোসেলিনিয়াম 

৯৫.পেট্রলিয়াম 

৯৬.পডোফাইলাম 

৯৭.সেঙ্গুনেরিয়া নাইট্রিক 

৯৮.থাইরোডিনাম 

৯৯.ইউরেনিয়াম নাইট্রিক 

১০০.জিংকাম মেট 



অন্য পোস্টঃফলিক এসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম 


হোমিওপ্যাথি  ওষুধের কাজ


 

Carbo Vegetabilis:কোনো অসুস্থ রোগী বেশি রোগ যন্ত্রণার কারণে অজ্ঞান হয়ে গেলে কার্বো ভেজ ঔষধটি পাঁচ/দশ মিনিট পরপর খাওয়াতে হবে। ঔষধ মুখে ঠোঁটের ভেতরে রাখতে পারলেই চলবে অথবা ঘ্রাণের সাথে ব্যবহার করা যাবে।যে কোনো বিপদজনক পরিস্থিতি সামলাতে ও সাময়িকভাবে কার্বো ভেজ ঔষুধ ব্যবহার করা যাবে।


Arnica Montana:উপর থেকে পড়ে গিয়ে বা আঘাত পেয়ে মুচকে পেলে আরনিকা দশ মিনিট পরপর খাওয়ালে ঠিক হয়ে যাবে। 


Hypericum Perforatum:দাঁত উঠানোর কারণে অথবা শরীরের কোন সেনসিটিভ জায়গায়(অণ্ডকোষ,মাথা,মলদ্বারের নিকটের কন্ডার হাড়,আঙ্গুলের মাথায় ইত্যাদি) আঘাত লাগার কারণে অজ্ঞান হলে হাইপেরিকাম ঘনঘন কয়েক মাত্রা খাওয়াতে হবে।


China Officinalis:অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে অজ্ঞান হলে চায়না ঘনঘন খাওয়াতে হবে।


Phosphorusবৈদ্যুতিক শক বা বজ্রপাতে অজ্ঞান হলে ফসফরাস দশ মিনিট পরপর খাওয়াতে হবে। 


Ignatia Amara:দুঃসংবাদ শুনে যে অজ্ঞান হলে ইগ্নেশিয়া ঔষধটি পাঁচ/দশ মিনিট পরপর খাওয়াতে হবে। 


Coffea Cruda:দুঃসংবাদ শুনে অজ্ঞান হলে কফিয়া ঔষধটি দশ মিনিট পরপর খাওয়াতে হবে। 


Opium:ভয় পেয়ে মুছা গেলে ওপিয়াম ঔষধটি দশ মিনিট পরপর খাওয়াতে হবে। 


Glonoine:কড়া রৌদ্রে থাকার কারণে মাথাব্যথা বা অজ্ঞান হলে শ্লোনইন দশ মিনিট পরপর খাওয়াতে হবে। 


Millefolium: মাসিকে বেদনাহীন এবং উজ্জ্বল লাল রঙের অতিরিক্ত রক্তস্রাবের জন্যমিলিফোলিয়াম(শক্তি ৩০) তিনবেলা করে খেতে হবে। 


Secale Cornatum:২ রোগী যদি শীর্ণ এবং ঠান্ডাপ্রিয় হয় তবে সিকেলি কোর(শক্তি৩০,২০০) তিনবেলা করে কিছুদিন খাওয়ালে হবে। 


Sabina:অতিরিক্ত স্রাবের সাথে তলপেটে ব্যথা থাকলে সাবিনা(শক্তি ৩০,২০০) চারবেলা করে যতদিন বন্ধ না হয় খেতে  হবে। 


Calcarea Carb:রোগী মোটা এবং শীতে কাতর হলে এই ওষধ(শক্তি ৩০,২০০)তিন বেলা করে খেলে এবং পরবর্তীতে শক্তি বাড়িয়ে খেতে হবে। 



Ipecac:অতিরিক্ত স্রাবের সাথে বমিবমি ভাব থাকলে ইপিকাক(শক্তি কিউ,৩,৬) দুই/তিন ঘন্টা পরপর খেলে ঠিক হয়ে যাবে। 


মারাত্মক ধরণের রক্তস্রাব দ্রুত বন্ধ করার জন্য একবার Millefolium(শক্তি কিউ,৩,৬)এবং একবার China Officinalis(শক্তি কিউ,৩,৬,১২,৩০,২০০) এভাবে অদলবদল করে ঘনঘন খেতে হবে। 


নিদ্রাহীনতা সাধারণত তিন ধরণের হয়ে থাকে।যেমনঃসাময়িক,সবিরাম বা কিছুদিন পরপর দেখা দেওয়া এবং স্থায়ী বা দীর্ঘ স্থায়ী।অনিদ্রা যদিও নারী-পুরুষ উভয়েরই হতে পারেঃতথাপি এটি মহিলাদের মধ্যে বেশি হতে দেখা যায়।এই জন্য নিচের ঔষধের মাধ্যমে অনেক উপকার পাওয়া যাবে। 



Nux Vomica:রাতে বিছানায় যাওয়ার আগে সারাদিনের কাজকর্মের চিন্তা মাথার ভিতরে কিলবিল করতে থাকে। ফলে ঘুম আসতে চায় না।বিশষত যারা বিভিন্ন ধরণের মাদকদ্রব্য সেবন করে,বেশি বেশি চা-কফি পান করে, যাদের পেটের অসুখ বেশি হয়,তাদের অনিদ্রায় ভালো কাজ করে থাকে। 



Opium:ঘুমঘুম ভাব কিন্তু ঘুম আসে না।খুবই সেনসিটিভ,ঘড়ির কাটার শব্দ কিংবা দূরের কোন মোরগের ডাকেও তার ঘুম ভেঙ্গে যায়।দুঃস্বপ্নে দেখে,কুকুর,বিড়াল,বোবায়ধরা স্বপ্নে দেখে,ঘুমের মধ্যে দম বন্ধ হয়ে আসে ইত্যাদি লক্ষণ থাকলে এই ওষধটি খেতে হবে। 



Kali Phosphoricum:ক্যালি ফস অনিদ্রার একটি সেরা ঔষধ।বিভিন্ন কঠিন রোগ ভোগ,শারীরিক-মানসিক পরিশ্রম,অপুষ্টি, দীর্ঘদিন যাবত স্তন্যদান করা ইত্যাদির মাধ্যমে সৃষ্ট নিদ্রাহীনতায়(বা অন্যকোন রোগে) ক্যালি ফস খেতে হয়।মাঝে মাঝে সপ্তাহ খানেক বিরতি দিয়ে দীর্ঘদিন খান।হৃদপিন্ড,স্নায়ু,এবং মস্তিষ্কের উপর ইহার প্রশান্তিকারক ক্রিয়া বিদ্যমান।তাছড়া যেহেতু এটি একটি ভিটামিন জাতীয় ঔষধ,তাই ইহার কোন ক্ষতিকর সাইড-ইফেক্ট নাই বললেই চলে। 



Coffea Cruda:মানসিক উত্তেজনা,দুঃশ্চিন্তা থেকে অনিদ্রা দেখা দিলে তাতে কফিয়া প্রযোজ্য।সুসংবাদ শুনে,শিশুদের দাঁত উঠার বয়সে বা রাত জাগার কারণে অনিদ্রা হলে তাতে কফিয়ার কথা ভাবতে হয়।মহিলাদের সন্তান প্রসব পরবর্তী সময়ের অনিদ্রায় কফিয়া ভালো কাজ করে।খুবই সেনসিটিভ রোগীদের ক্ষেত্রে কফিয়া প্রযোজ্য যারা আওয়াজ সহ্য করতে পারে না,গন্ধ সহ্য করতে পারে না,স্পর্শ সহ্য করতে পারে না। 



Ambra Grisea:সাধারণত চাকুরি বা ব্যবসা সংক্রান্ত দুঃশ্চিন্তার কারণে নিদ্রাহীনতা হলে তাতে এমব্রাগ্লিসিয়া প্রযোজ্য।সারাদিন পরিশ্রম করে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরে কিন্তু যখনই বালিশে মাথা রাখে,সাথে সাথেই ঘুম চলে যায়।এই ঔষধের একটি লক্ষণ হলো এরা অপরিচিত কেউ সামনে বা আশেপাশে থাকলে,পায়খানা করতে পারে না। 



Hyoscyamus Nigar:মাত্রাতিরিক্ত মাথা খাটুনির কাজ করার কারণে অনিদ্রা দেখা দিলে তাতে হায়োসাইয়েমাস খেয়ে উপকার পাবেন।মাথার মধ্যে জোয়ারের পানির মতো ফালতু চিন্তার স্রোত বইতে থাকে।যদি শিশুরা ঘুমের মধ্যে চিৎকার করে ওঠে,কাঁপতে থাকেঃতবে তাতে হায়োসায়েমাস প্রযোজ্য। 



Sulphur:সকাল ১১ টার দিকে ভীষণ খিদে পাওয়া,শরীর গরম লাগা কিন্তু পা ঠান্ডা,মাথার তালু-পায়ের তালুতে জালাপোড়া ইত্যাদি লক্ষণ পাওয়া গেলে নিদ্রাহীনতা রোগেও সালফার প্রয়োগ করে দারুণ ফল পাবেন। 



Belladonna:যদি মুখমন্ডল বা মাথা গরম বা লাল হয়ে থাকে,মাথা ব্যথার থাকে,শরীরে জ্বালা-পোড়াভাব থাকে ইত্যাদি কারণে নিদ্রাহীনতা দেখা দেয়,তবে তাতে বেলেডোনা প্রযোজ্য।



Chamomilla:শরীরের কোথাও মারাত্মক ব্যথার কারণে ঘুমাতে না পারলে,সেক্ষেত্রে ক্যামোমিলা প্রয়োগ করতে হবে।যারা অর্থহীন আজেবাজে স্বপ্নের কারণে শান্তিতে ঘুমাতে পারে না,ঘুমের ভেতরে ছটফট করতে থাকে ,দুর্বল-নার্ভাস মহিলা,শরীর গরম,প্রচুর পিপাসা ইত্যাদি লক্ষণ থাকলে ক্যামোমিলা উপকার দিবে। 



Arsenic Album:মাত্রাতিরিক্ত অস্থিরতা,এক মুহূর্তও এক পজিশনে স্থির থাকতে পারে না,লক্ষণ থাকলে তাতে আর্সেনিক খেতে হবে।রাতে একবার ঘুম ভাঙলে আর ঘুম আসে না। 



Gelsemium:সাধারণত যারা অতিরিক্ত মানসিক পরিশ্রম করেন অথবা বিষন্নতায় ভোগেন,তাদের অনিদ্রা দুর করতে ব্যবহৃত হয়। 



Ignatia Amara:সাধারণত শোক-দুঃখ-বিহ-বিচ্ছেদ ইত্যাদি কারণে ঘুম না আসলে তাতে ইগ্নেশিয়া প্রযোজ্য।এদের ঘুম এত পাতলা হয় যে,তারা ঘুমের মধ্যে চারপাশের সবকিছুই শুনতে পায়। 



Magnesium Carbonica:সাধারণত পেটের কোন অস্বস্তি,ভীষণ শীতকাতর-জামাকাপড় খুলতে চান না,পেটে গ্যাসের উৎপাত,আক্কেল দাঁত ওঠা,সারারাত ঘুমিয়েও ফ্রেস লাগে না বরং ঘুম থেকে ওঠার পরে খুবই টায়ার্ড লাগে-মনে হয় সারারাত কুস্তি খেলেছেন,আগুন-ঝগড়া-মরা মানুষ ইত্যাদি স্বপ্নে দেখে ইত্যাদি লক্ষণে ম্যাগ কার্ব খেতে পারেন। 



Cocculus Indicus:সাধারণত ভীতু,নার্ভাস,বেশী পড়াশোনা করে এমন লোকদের ক্ষেত্রে ককুলাস প্রয়োগ করতে হয়।রাত জেগে কাজ করার কারণে যদি অনিদ্রা দেখা দেয়,তবে অবশ্যই ককুলস খাবেন। 



Nux Vomica,Avena Sativa,Alfalfa,abies Nigra,Calcarea phos,Cadmium Sulph,Arsenicum এই ঔষধ গুলোর ফলে অরুচি,পেটফাপা,ক্ষুধাহীনতা থেকে রেহায় পাওয়া যায়। 



Cantharis Vesicator,Picricum Acidum,Utica,Arsenicum Album,Causticum এই ঔষধের ফলে আগুনা পোড়া রোগী উপকার পেয়ে থাকে। 


Natrum Sulph,Arnica Montana,Rhustox,Arnica,Ruta এই ঔষধ খেলে আঘাত লেগে ব্যথা থেকে রেহায় পাওয়া যায়। 


Hypericum Perforatum এই ঔষধ খেলে আঙ্গুলের মাথা আঘাত থেকে অনেক উপকার পাওয়া যায়। 


Mercurius Solubilis,Mercurius Corrosivus,Ipecac,Nux Vomica,Belladonna,Cantharis,Colchicum,Colocynthis,Dioscorea,

Ipecacuania এই ঔষধের ফলে আমাশয় রোগ থেকে নিরাময় পাওয়া যায়।


Cadmium Sulphuratum,Aconitum Napellus,Arsenicum Album,Bryonia Alba,Carbo Vegetabilis,Crotalus Horridus,Phosphorus এই ঔষধের ফলে পীত জ্বর থেকে রেহায় পাওয়া যায়। 


Sabadilla,Ledum এই ঔষধ দুই বেলা তেলের সাথে মিশিয়ে দিলে উকুন মরে যায়। 


Passiflora Incarnata,Natrum Muriaticum,Glonoine,Nux Vomica,Rauwolfa Serpentina,Conium Maculatum,Pulmbum Metallicum,Kali Phosphoricum  এই ঔষধ এর ফলে রক্তচাপ থেকে অনেক উপকার পাওয়া যায়। 


Bryonia Alba,Iris Tenax এই ঔষধের ফলে এপেন্ডিসাইটিস আরোগ্য পাওয়া যায়। 


Ferrum Phosphoricum,Ferrum Metallicum,Sulphur,Thuja,Bacillinum এই ঔষধের ফলে অ্যালার্জি থেকে রেহায় পাওয়া যায়। 


Alfalfa Q,Kali Phos 3x,Zincum Metallicum এই ঔষধের ফলে ওজন বৃদ্ধি পায়। 


Aconitum Napellus,Bryonia Alba,Antimonium Tartaricum,Sambucus Nigra,Arnica Montana,Causticum,Rumex Crispus,Kali Muriaticum,Drosera Rotundifolia,Hepar Sulph,Ignatia,Ipecac,Jaborandi এই ঔষধের ফলে কাশি ভালো হয়। 


কিডনী রোগের প্রধান ঔষধের নামঃGC Apocynum,Berberis vul,Chimaphilaumb,Equisetum,Ocimum can,Pareira,Thyroidinum,Urea,Umbellata. 



অন্য পোস্টঃমোটা হওয়ার ঔষধের নাম 



হোমিওপ্যাথি কি কাজ করে 



সেমুয়েল হ্যানিম্যান বলেছেন,হোমিওপ্যাথিক ওষুধ স্নায়ুর মাধ্যমে কাজ করে।ওষুধ যাতে বেশিসংখ্যক স্নায়কে স্পর্শ করে ভালোভাবে কাজ করতে পারে,এ জন্য ওষধের একটা অনুবটিকাকে জলে দ্রবীভুত করে প্রয়োগ করতে হয়।জিহবা,মুখ ও পাকস্থলী স্নায়ুগুলো সহজেই ওষুধের ক্রিয়া গ্রহণ করতে পারে। 



ব্রন হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও কাজঃ



ব্রন-Acne Vulgaris


শরীরে যৌবনের সূচনা হলে প্রায় অধিকাংশ ছেলে-মেয়ের মুখেই ব্রণের উৎপত্তি হয়।কখনও কখনও তা বুকে-পিঠেও দেখা দেয় এবং মারাত্মক সমস্যার সৃষ্টি করে। 


Calcarea Phosphorica:ক্যালকেরিয়া ফস হলো ব্রণের সবচেয়ে কমন এবং সবচেয়ে কার্যকর ঔষধ।

Kali Bromatum:ক্যালি ব্রোম মুখের,বুকের,কাধের এবং ঘাড়ের ব্রণ নিরাময়ে একটি সর্বকৃষ্ট ঔষধ(৩০ শক্তি)।ব্রিটিশ হোমিও চিকিৎসা বিজ্ঞানী ডাঃক্লাকের মতে খুব কম ব্রণই আছে যা ক্যালি ব্রোমে নিরাময় হয় না। 


Bellis Perennis:বেলিস পিরেনিস ব্রণের একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ যদি তাতে জ্বালা-পোড়া থাকে। 

Thuja Occidentalis:থুজা ব্রণের আরেকটি ভালো ঔষধ বিশেষত সেগুলো যদি টিকা নেওয়ার কারণে হয়ে থাকে। 


Asterias Rubens:ব্রণের মাথা যদি কালো এবং গোড়া লাল হয়,তবে তাতে এসেটেরিয়াস রুবেঙ্গ প্রযোজ্য। 



অন্য পোস্টঃজ্বরের এন্টিবায়োটিক ট্যাবলেট এর নাম



গ্যাসট্রিকের হোমিওপ্যাথি ঔষধের নামঃ


 

.Carbo vej

.Lycopodium

.China

.Magnasium Carbonicum

.Arsenicum Album

.Natrum Phosphoricum

.Ipecac


জার্মানি হোমিও ঔষধের নামঃ 


.Berberis Aquifolium Jel 

.Alfalfa Schwabe

.Seienium 3x

.Bioplasgen

.Cineraria Maritima Schwabe

.Damiana Pentarkan

.Syzygium Schwabe

.China

.Phosphorus

.Natrium Arsenicosum

.Acidum Nitricum

.Aalserum 7x

.Arnica

.Calcium Fluoratum

.Fluofin

.Proaller

.Phytolacca Berry Schwabe

.Damia Gold Drops



বিভিন্ন রোগের হোমিও ঔষধের নাম :




কিডনি রোগের হোমিও ওষধের নামঃGC Apocynum,Berberis vul,Chimaphila,Urea,Umbellata,Apis,Pareira


অপারেশন রোগের হোমিও ঔষধের নামঃ Strontium, Carbonicum.


আমাশয় রোগের হোমিও ঔষধের নামঃMercurius Solubillis,Mercurius Corrosivus,Ipecac,NuxVomica,Belladonna,Cantharis,Colchicum,Colocynthis,Dioscorea. 


উচ্চরক্তচাপ রোগের হোমিও ঔষধের নামঃPassiflora Incarnata,Natrun Muriaticum,Glonoine,Nux Vomica,Rauwolfia Serpentina,Conium Maculatum,Plumbum Metallicum,Kali Phosphoricum


এপেন্ডিসাইটিস রোগের হোমিও ঔষধ রোগের নামঃBryonia Alba,Iris Tenax


অ্যালার্জি রোগের হোমিও ঔষধের নামঃFerrum Phosphoricum,Sulphur,Thuja,Bacillinum

কাশি রোগের হোমিও ঔষধের নামঃAconitum Napellus,Bryonia Alba,Antimonium Tartaricum,Sambucus Nigra,Arnica Montana,Jaborandi,Mephitis,Causticum,Rumex Crispus,Kali Mariaticum,


কোষ্ঠকাঠিন্য রোগের হোমিও ঔষধের নামঃSulphur,Lac Defloratum,Natrum Muriaticum,Alumina,Nux Vomica,Ambra Grisea,Carbo Animalis.Arnica Montana 


চক্ষুরোগের হোমিও ঔষধের নামঃActea Racemosa,Allium Cepa,Senega,Hydrastis


শিশুরোগের হোমিও ঔষধের নামঃCina,Calcarea carb,Natrum mur,Medorrhinum,Lycopodium,Bacillinum,Psorinum 




ক্যান্সার রোগের হোমিও ঔষধের নামঃPsorinum,Sulphur,Calcrea Fluorica,Medorhinum,Bacllinum


স্তনের টিউমার রোগের হোমিও ঔষধের নামঃConium Maculatum,Thuja Occidentalis,Phytolacca Decandra 


মানসিক রোগের হোমিও ঔষধের নামঃ Anxiety,Sedative,Hypnotic 


ডেঙ্গু জ্বর রোগের হোমিও ঔষধের নামঃEupatorium Perfoliatum



শেষ কথা,আশা করি আজকের পোস্টে যারা পড়েছেন তারা হোমিওপ্যাথি ঔষধের সকল ধরণের বিষয় সম্পর্কে মোটামুটি  ধারণা পেয়েছেন।এরপরেও যদি এই সম্পর্কে জানার থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

ধন্যবাদ। 

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post