ডাচ বাংলা ব্যাংক হচ্ছে বাংলাদেশের অন্যতম একটি জনপ্রিয় ব্যাংক। বাংলাদেশের যত প্রকার প্রাইভেট ব্যাংকগুলোর হয়েছে তার মধ্যে অন্যতম।ব্যাংকটি জনপ্রিয় হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে এর সেবা সুবিধা অনেক বেশি। যা ব্যবহার করে গ্রাহক সন্তুষ্টি প্রকাশ করতে পারে। ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট সম্পর্কে আপনারা অনেকে অনেক ধরনের প্রশ্নের সম্মুখীন হয়ে থাকেন। তাই আজ আমরা আপনাদেরকে এমন একটি আর্টিকেল উপহার দিব যেখানে আপনারা ডাচ বাংলা ব্যাংক এর সকল সেবা সম্পর্কে এবং কিভাবে একাউন্ট তৈরি করতে হয় তা জানতে পারবেন।
ছাত্র থেকে শুরু করে সকল পেশাজীবীরা বা ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট তৈরী করতে পারবেন এবং এর সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। বিশেষ করে ছাত্রছাত্রীদের ব্যাংক একাউন্টের যে সকল সুবিধা ডাচ-বাংলা দিয়ে থাকে তার জন্য সকল ছাত্র-ছাত্রী সন্তুষ্টি প্রকাশ করে। আর এই ব্যাংকে যেকোনো ধরনের লেনদেন এর জন্য নিরাপত্তা এবং আস্থা পাওয়া যায়। তাই আপনারা ঘরে বসে কিভাবে ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করবেন এবং এর সেবা উপভোগ করতে পারবেন তা নিয়ে এখন চলুন বিস্তারিত জেনে নেই।
ডাচ বাংলা একাউন্ট কিভাবে খুলে/dutch bangla bank account opening online
ডাচ বাংলা ব্যাংকের সেবা সুবিধা জানার পর আপনারা যখন ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করবেন তখন আপনাদের কিছু নিয়ম পালন করতে হবে। আর সকল নিয়ম পালনের মধ্যে দিয়ে আপনারা একটি একাউন্ট খুব সহজে তৈরি করে নিতে পারবেন বা খুলে নিতে পারবেন। আর ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য প্রথমে আপনাদেরকে একটি ফরম সংগ্রহ করতে হবে এবং সেই ফরমটি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
এরপর প্রয়োজনীয় সকল তথ্য সেখানে দিতে হবে এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজ সংযুক্ত করে দিতে হবে। তবে আপনাদের অবশ্যই সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে আপনি কোন ধরনের ডাচ বাংলা একাউন্ট তৈরী করতে চান। এরপর আপনাদের সকল কার্যক্রম শেষ হয়ে গেলে আপনি সেই ফরমটি নিয়ে ডাচ-বাংলার অফিসে যেতে পার… তবে আপনাদের সাথে যদি কোনও ব্যক্তি থাকে ডাচ বাংলা একাউন্ট পূর্বে তৈরি করেছে তাহলে আপনারা সুবিধা পেতে পারেন ওই ব্যক্তি থেকে।
অন্য পোস্টঃপূবালী ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম
ডাচ বাংলা একাউন্ট খোলার নিয়ম/dutch bangla bank account opening
আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা নিম্মে ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম বিস্তারিত আলোচনা করছি।আপনাদেরকে ডাচ বাংলা একাউন্ট খোলার ক্ষেত্রে একাউন্টের ধরন নির্ধারণ করতে হবে। ডাচ বাংলা ব্যাংক দুই ধরনের একাউন্ট নিয়ে সেবা প্রদান করে থাকে। একটি হচ্ছে ডাচ বাংলা ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট এবং অন্যটি হচ্ছে ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট।
ডাচ বাংলা ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম/dutch bangla bank student account
আপনারা যারা স্টুডেন্ট রয়েছেন তারা যেভাবে ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করবেন তা নিম্নে দেয়া হল-প্রথমে আপনাদের ডাচ বাংলা ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য একটি ফরম সংগ্রহ করে নিতে হবে
➡️দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন ছবি লাগবে।
➡️আপনার পূর্বের যে প্রতিষ্ঠান অধ্যয়ন করেছেন সে প্রতিষ্ঠান সার্টিফিকেট বা মার্কশিট বা ভর্তি ফরম লাগবে। ( স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি ইত্যাদি)।
➡️আপনার একাউন্ট এর যাকে নমিনি হিসেবে দিবেন সেই ব্যক্তির এনআইডি কার্ডের ফটোকপি এবং ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি প্রয়োজন হবে। ( আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের নমিনি দেয়ার উদ্দেশ্য হচ্ছে আপনার পরিবর্তে বা আপনার মৃত্যুর পর যে ব্যক্তি আপনার টাকা তুলতে পারবে সেই ব্যক্তি)।
➡️ডাচ বাংলা ব্যাংকের অধীনস্থ যে কোন ব্যক্তির রেফারেন্স প্রয়োজন হবে। আর সেই ব্যক্তির এনআইডি কার্ডের ফটোকপি এবং.১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি প্রয়োজন হবে।
➡️ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্টের ফরমের যে সকল তথ্য চাইবে সেই সকল তথ্য সঠিক এবং নির্ভুলভাবে দিতে হবে।
অন্য পোস্টঃব্যাংক এশিয়া একাউন্ট খোলার নিয়ম
ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট খোলার নিয়ম/dutch bangla bank savings account
যেসকল ব্যক্তিবর্গ ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট তৈরি করবেন তাদের জন্য যা যা প্রয়োজন হবে তা নিম্নে দেয়া হল-
➡️প্রথমে আপনাদেরকে ডাচ বাংলা ব্যাংক হতে সেভিংস একাউন্ট তৈরি করার উদ্দেশ্যে একটি ফরম সংগ্রহ করে নিতে হবে।
➡️আপনার পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি রঙ্গিন ছবির প্রয়োজন হবে।
➡️আপনার পেশা হিসেবে পেশাজীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজ প্রয়োজন হবে। ( যেমনঃ আপনি যদি ব্যবসায় হন তাহলে আপনাকে ওই প্রতিষ্ঠান ট্রেড লাইসেন্স এর ফটোকপি প্রয়োজন হবে, চাকুরীজীবি হলে যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছেন সে প্রতিষ্ঠান সত্যায়িত কপি প্রয়োজন হতে পারে)।
➡️যে ব্যক্তির নামের ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট তৈরী করা হবে সে ব্যক্তির ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি প্রয়োজন হবে।
➡️আপনি যাকে নমিনি দিবেন সেই ব্যক্তির ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি এবং এক কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি লাগবে।
➡️রেফারেন্স হিসেবে একজন ব্যক্তির প্রয়োজন হবে এবং ওই ব্যক্তির এনআইডি কার্ডের ফটোকপি এবং তার একটি পাসপোর্ট সাইজ ছবি প্রয়োজন হবে।
➡️আপনি যে বাড়িতে থাকেন সে বাড়ির যে কোন বিলের কপি প্রয়োজন হবে। (যেমনঃ বিদ্যুৎ বিলের কপি, গ্যাস বিলের কপি, পানির বিলের কপি)।
আপনাদেরকে ডাচ বাংলা ব্যাংক এর ফরম এ যত প্রকার তথ্য যত প্রকার তথ্য সঠিক এবং নির্ভুল ভাবে দিতে হবে এবং এই সকল কাগজপত্র সংযুক্ত করে দিতে হবে।
সুতরাং আপনারা যারা ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করার বা খোলার নিয়ম জানতেন না আশা করছি আমাদের এখান থেকে আপনারা জানতে পেরেছেন এবং এ সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য অবশ্যই আপনাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সময় সাথে রাখতে হবে।
ডাচ বাংলা একাউন্ট হ্যাক
আপনারা অনেকেই ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট হ্যাক হয় জানতে পেরেছেন কিন্তু কিভাবে ডাচ বাংলা ব্যাংক হ্যাক করা যায় তা আপনারা অনেকেই জানেন না। তাই আপনাদেরকে আমরা জানিয়ে দিব যে ডাচ-বাংলা হ্যাক করা হয় কিভাবে। তবে অবশ্যই আপনারা আপনাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এর পিন এবং পাসওয়ার্ড অবশ্যই গোপনীয় রাখবেন। যাতে করে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট টি হ্যাক হয়ে না যায় এবং আপনি ক্ষতির সম্মুখীন না হন। সুতরাং ডাচ বাংলা হ্যাক করা হয় যেভাবে-
➡️ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট হ্যাক করার জন্য অবশ্যই সেই একাউন্টের পাসওয়ার্ড জানা থাকতে হবে।
➡️আপনারা যারা যার একাউন্ট হ্যাক করবেন তার অবশ্যই এন্ড্রয়েড ফোনের সিম লাগানো থাকতে হবে। নতুবা আপনি অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে পারবেন না।
➡️আপনি যখন অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে সফল হবেন তখন আপনার অ্যাকাউন্টে রিচার্জ আকারে টাকা যাবে কিন্তু কোনভাবে আপনি ক্যাশ আউট পসিবল করতে পারবেন না। সুতরাং আপনার হ্যাক হবে মূলত অনলাইন রিচার্জ এর মধ্যে দিয়ে।
➡️প্রথমে স্টেপে আপনার নাম্বার এবং চতুর্থ স্তৃপেছাট টাকা হ্যাক করবেন তার নম্বর দিতে হবে। ৪ নাম্বার স্টেপে অবশ্যই যে নাম্বারটি ব্যবহার করবেন সেটি ১২ সংখ্যার হতে হবে।
➡️৫ নম্বর স্টেপে আপনারা go তে ক্লিক করতে হবে এবং আপনাদের কাছে কি সিকিউরিটি কোড দিবে সেই কোডটি আপনাদের বসাতে হবে।
সুতরাং আপনারা এভাবে ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট হ্যাক করতে পারবেন খুব সহজেই। কিন্তু হ্যাক করা এত সহজ বিষয় নয় তাই সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত।
অন্য পোস্টঃইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম
ডাচ বাংলা একাউন্ট থেকে রকেটে টাকা আনার নিয়ম
আমরা অনেকেই জেনেছি যে ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট থেকে রকেটে টাকা আনা যায়। কিন্তু সেই টাকা আনার যে সঠিক নিয়ম তা আমরা অনেকেই জানিনা। তবে ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে রকেটে টাকা ট্রান্সফার করার সুবিধা এবং সেবা অসাধারণ ভাবে দিয়ে যাচ্ছে। তাই ডাচ-বাংলা ব্যাংক এর যেসকল গ্রাহক রকেটের মাধ্যমে টাকা টান্সফার করতে চান বা টাকা আনতে চান তার জন্য আমরা আপনাদের জন্য সঠিক নিয়ম নিয়ে এসেছি।
শুধু যে রকেটে ডাচ বাংলা ব্যাংক টাকা টান্সফার করা যায় তাই নয় অন্যান্য ব্যাংক রকেটের মাধ্যমে মানিট্রান্সফার করে থাকে। আর ব্যাংক গুলো হচ্ছে- মিডল্যান্ড ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, এনআরবি ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, কমিউনিটি ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ইত্যাদি।
এছাড়াও বাংলা ব্যাংক থেকে রকেটের মাধ্যমে যেকোনো ব্যাংক একাউন্ট হতে বিডিডিএল ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে অর্থ স্থানান্তর করতে পারবেন। ডাচ বাংলা একাউন্ট থেকে রকেটে টাকা আনার নিয়ম হচ্ছে-
➡️প্রথমে আপনাকে ব্যাংক একাউন্ট সিলেক্ট করতে হবে
➡️ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার লিখতে হবে
➡️কারেন্ট/ সেভিংস একাউন্ট। এর মধ্যে যেকোনো একটি অ্যাকাউন্ট সিলেক্ট করতে হবে।
➡️এখন টাকার পরিমান দিতে হবে।
➡️পিন নাম্বার দিতে হবে।
➡️আপনি ট্রানস্ফার করতে কনফার্ম কিনা তাই কনফার্ম বাটনে ক্লিক করতে হবে।
➡️আপনার ট্রান্সফার হয়ে গেলে আপনাকে কনফার্মেশন করার জন্য এটি এসএমএস পাঠানো হবে।
সুতরাং আপনারা এই নিয়মগুলো অবলম্বন করে ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে রকেট এর মাধ্যমে টাকা আনতে পারবেন।
ডাচ বাংলা একাউন্ট কিভাবে দেখে
ডাচ বাংলা একাউন্ট এর সকল তথ্য আপনারা জানার জন্য সঠিক পথ খুঁজছেন। আর সেজন্য আমরা আপনাদের জন্য ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট কিভাবে দেখতে হয় তার দুটি নিয়ে হাজির করেছে। আপনারা এসকল দুটি নিয়ম পালন করলে অবশ্যই ডাচ বাংলা ব্যাংকের সকল তথ্য জানতে পারবেন এবং আপনাদের ব্যাংক একাউন্টের ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন। আর সেই দুটি পথ হচ্ছে বা পদ্ধতি হচ্ছে-
➡️নেক্সাস পে এর মাধ্যমে ডাচ বাংলা একাউন্ট দেখা
➡️ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর মাধ্যমে ডাচ বাংলার অ্যাকাউন্ট দেখা
আপনাদের সকলের সুবিধার্থে আমরা নিম্নে এই দুটি ব্যাংকের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেছি, যাতে করে আপনারা আপনাদের অজানা তথ্য গুলো জেনে নিতে পারেন এবং সেইসাথে লেনদেন কাজ সক্রিয় করে রাখতে পারেন।
ডাচ বাংলা একাউন্ট ব্যালেন্স চেক/dutch bangla bank balance check
যেসকল গ্রাহক ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট ব্যবহার করেন তাদের বিভিন্ন প্রয়োজনে ডাচ বাংলা একাউন্ট ব্যালেন্স চেক করতে হয়। কিন্তু আমরা এখন পর্যন্ত অনেকে জানিনা যে কিভাবে ডাচ বাংলা একাউন্ট ব্যালেন্স চেক করতে হবে। আপনার একাউন্টের ব্যালেন্স চেক করার জন্য আপনাদের ডাচ-বাংলা ব্যাংক কর্তৃক নেক্সাস পে নামক অ্যাপসটি ব্যবহার করতে হবে।
আপনার এই অ্যাপটির মাধ্যমে যখন তখন যেখানে সেখানে আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের ব্যালেন্স জানতে পারবেন। আর আপনারা যেভাবে নেক্সাস পে অ্যাপসটি ব্যবহার করবেন তা নিম্নে দেয়া হল-
➡️প্রথমে আপনাদেরকে যেকোনো এন্ড্রয়েড বা স্মার্টফোন প্রয়োজন হবে।
➡️এরপর আপনার মোবাইল ফোন থেকে প্লে স্টোরে প্রবেশ করে নেক্সাস পে অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিতে হবে।
➡️ডাউনলোড করা হয়ে গেলে অ্যাপস টি ওপেন করতে হবে
➡️অ্যাপটি ওপেন করার পর আপনাকে সেই অ্যাপস এ লগইন করতে হবে।
➡️লগইন করা হয়ে গেলে Balance Inquiry অপশনে ক্লিক করলে আপনারা আপনাদের ব্যাংক একাউন্টের ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন।
সুতরাং আপনারা আমাদের এই নিয়মটি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পালন করলে খুব সহজে ডাচ বাংলা একাউন্ট ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন ডাচ বাংলা ব্যাংক কর্তৃক নেক্সাস পে অ্যাপস এর মাধ্যমে।
ডাচ বাংলা ব্যাংক অনলাইন একাউন্ট চেক/dutch bangla online banking
আপনারা যারা ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট অনলাইন চেক করতে চান কিন্তু কিভাবে চেক করে তা জানেন না তার জন্য আমরা আপনাদেরকে জানাতে এসেছি ডাচ বাংলা ব্যাংক অনলাইন একাউন্ট চেক করার নিয়ম। কারণ ব্যাংকের লেনদেন প্রতিনিয়ত করা হচ্ছে সেহেতু প্রতিনিয়ত ব্যাংক একাউন্ট চেক করতে হয়। আমাদের ব্যস্ততার কারণে আমরা ডাচ বাংলা ব্যাংক অফিসে গিয়ে অ্যাকাউন্ট চেক করতে পারি না তাই আমরা অনলাইনের মাধ্যমে ব্যাংক একাউন্ট চেক করতে পারব।
যেহেতু সবকিছু এখন প্রযুক্তিনির্ভর হচ্ছে সেহেতু ব্যাংক একাউন্ট অনলাইনের মাধ্যমে চেক করা যায়। আর এতে করে আমাদের সময় এবং পরিশ্রম দুটোই অপচয় রোধ করে। ডাচ বাংলা ব্যাংক অনলাইনে চেক করার জন্য আপনাদের অবশ্যই ডাচ বাংলা ব্যাংক কর্তৃক ইন্টারনেট ব্যাংকিং খাতে যে ফ্রম রয়েছে এই ফরমটি পূরণ করতে হবে। আর ফরমে যে সকল তথ্য চাইছে সেই সকল তথ্য সঠিক এবং পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে দিতে হবে। এরপর আপনার সিগনেচার দিয়ে এটি ব্যাংকে সাবমিট করতে হবে।
এরপর আপনাদেরকে ডাচ বাংলা ব্যাংক ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। আর এই ব্যাংকিং কার্যক্রম চালানোর জন্য আপনাদেরকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করে নিয়ে যেতে। আর সেই সকল তথ্য সমূহ হচ্ছে- আপনি যে ফর্ম পূরণ করেছেন সে ফর্ম, আপনার সিগনেচার এবং আপনার পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
আর এই সকল তথ্য প্রদান অবশ্যই আপনাদেরকে ডাচ বাংলা ব্যাংকের নিকটস্থ ব্রাঞ্চে যেতে হবে এবং এ সকল তথ্য জমা হয়ে গেলে আপনাদেরকে ব্যাংক একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করার জন্য পাসওয়ার্ড নির্ধারণ করতে হবে। এরপর আপনারা ডাচ বাংলা ব্যাংক এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে।
আপনার একাউন্টে লগইন করা হয়ে গেলে আপনি সেখানে অনেকগুলো সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পারবেন আর সেই সকল অপশনগুলো নিম্নে দেয়া হল-
➡️আপনার ডাচ বাংলা একাউন্টে এর সকল তথ্য বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন।
➡️এমনকি আপনারা আপনাদের একাউন্টের ছোট ছোট সমস্ত তথ্য জেনে নিতে পারবেন এবং ডিটেলস গুলো সংগ্রহ করতে পারবেন।
➡️ব্যাংক সুবিধা গ্রহণ করার জন্য আপনি চাইলে ছোট ছোট ডিপোজিট তৈরি করতে পারেন।
➡️যে ব্যাংকগুলোর সাথে আপনারা সহজে লেনদেন করতে পারবেন সেগুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন।
➡️যে কোন বিল পেমেন্ট করার কাজে এই ব্যাংক অধিক ভূমিকা পালন করে থাকে।
➡️আপনার ব্যাংকের ইন্টারেস্ট কত পয়েন্ট আসছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
➡️এমনকি আন্তর্জাতিক রেমিটেন্স সম্পর্কে এখানে বেশ কিছু তথ্য পেয়ে যাবেন।
অন্য পোস্টঃসোনালী ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম
ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট কত প্রকার
যে সকল প্রার্থী বা গ্রাহকরা ডাচ বাংলা ব্যাংক এ অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য বিভিন্ন তথ্য জানতে চাচ্ছেন তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হচ্ছে ডাচ-বাংলা ব্যাংক গ্রাহকদের জন্য কোন দুটি সেবা পাকোন দুটি একাউন্ট চালু রেখেছে। আপনারা যারা ডাচ বাংলা একাউন্ট তৈরি করে এর সেবা গ্রহণ করতে চান তাহলে আপনাদেরকে অবশ্যই একাউন্টের সিস্টেম সিলেক্ট করে নিতে হবে। ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট দুই প্রকার। যেমনঃ
১.ডাচ বাংলা সেভিংস একাউন্ট এবং
২.ডাচ বাংলা স্টুডেন্ট একাউন্ট
ইতিমধ্যে আমরা এ সকল ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য উপরে তুলে ধরেছি এবং জানা অজানা সকল তথ্য আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করেছি।
ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিংস প্লাস একাউন্ট
আপনারা যারা ডাচ-বাংলা ব্যাংক সিক্স প্লাস ব্যাক কভার ব্যবহার করেন অনেক ধরনের সুবিধা পেয়ে থাকেন। আর এই সকল সুবিধা গ্রাহকদের আস্থা তৈরি করে দেয় এবং লেনদেন সুবিধা এতটাই প্রযুক্তিনির্ভর যে দ্রুত লেনদেন সুবিধা পাওয়া যায়। তাহলে চলুন জেনে নেই ডাচ বাংলা সেভিংস ব্যাংক একাউন্ট এর সুবিধা সম্পর্কে।
➡️আপনারা যখন ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট তৈরি করবেন তার বিপরীতে আপনারা চাইলে চেক ইস্যু করতে পারবেন।
➡️ডাচ বাংলা ব্যাংকে সেভিংস একাউন্ট করার জন্য ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর সকল সুযোগ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন এবং ঘরে বসে আপনারা ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবেন যে কোন সময়।
➡️সেভিংস একাউন্ট তৈরি করার মধ্যে দিয়ে আপনারা চাইলে ডেবিট কার্ড এবং ক্রেডিট কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন এবং এই কাজগুলো আপনার প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারবেন।
➡️অনলাইন ব্যাংকিং এর সুবিধা পাওয়ার পাশাপাশি আপনারা এসএমএস ব্যাংকিং এর সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।
➡️সেভিংস একাউন্ট তৈরি করার জন্য আপনাকে খুব সহজে এক ব্রাঞ্চ থেকে অন্য প্রান্তে মানি ট্রান্সফার করতে পারবেন।
➡️প্রয়োজনে আপনার উলন সেবা গ্রহণ করে উপভোগ করতে পারবেন।
➡️সেভিংস একাউন্টের মাধ্যমে আপনারা যে কোন ধরনের ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা উপভোগ করতে পারবেন এবং একটি নির্দিষ্ট লিমিট হিসেবে ব্যাংকিং সেবা নিতে পারবেন এবং লেনদেন করতে পারবেন।
সুতরাং আপনারা এর সকল সুবিধা ভোগ করার পাশাপাশি ব্যাংকিংয়ের অন্যান্য সেবাগুলো উপভোগ করতে পারবেন।
ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে
আপনারা যারা ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্ট নতুনভাবে তৈরি করবেন তারা যে সকল প্রয়োজনীয় তথ্য আপনাদের অ্যাকাউন্ট খোলার সময় প্রয়োজন হবে সেগুলো সম্পর্কে অনেকে জানেন না। কিন্তু অবশেষে সকল প্রয়োজনীয় তথ্য এবং কিছু ডকুমেন্ট সংগ্রহ করে নিতে হবে। নতুবা আপনারা ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খুলতে পারবেন না। শুধু তাই-ই ডাচ-বাংলা ব্যাংক নয় আপনারা যে কোন ব্যাংকে একাউন্ট তৈরি করার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হয়।
তবে এই ডকুমেন্টগুলো নির্ভর করে ব্যক্তি এবং কোন ধরনের অ্যাকাউন্ট হবে তার ওপর। ডাচ বাংলা ব্যাংক গ্রাহকদের দুই ধরনের ব্যাংক একাউন্ট খুলতে দেন। একটি হচ্ছে student's ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট এবং অন্যটি হচ্ছে ডাচ বাংলা সেভিংস একাউন্ট।সুতরাং ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খুলতে যা যা প্রয়োজন তা হচ্ছে-
➡️প্রথমে আপনার যে ধরনের ব্যাংক একাউন্ট তৈরী করতে চান সে ধরন অনুসারে প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো সংগ্রহ করে নিতে হবে।
➡️জন্ম নিবন্ধন পত্র। ( ডাচ বাংলা ব্যাংকের যদি কোনো গ্রাহক স্টুডেন্ট হয়ে থাকে তাহলে সে স্টুডেন্ট একাউন্ট তৈরি করার জন্য জন্ম নিবন্ধন পত্র অবশ্যই প্রয়োজন হবে)।
➡️স্কুল, কলেজ এবং ইউনিভার্সিটি যেকোনো সার্টিফিকেট বা পরীক্ষার মার্কশীট প্রয়োজন হয়। ( এটি মূলত স্টুডেন্ট একাউন্ট তৈরি করার ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয়)।
➡️জাতীয় পরিচয় পত্র। ( সেভিংস একাউন্ট এর ক্ষেত্রে)।
➡️দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।
➡️আপনি যে বাড়িতে অবস্থান করছেন ভাড়াটিয়া বা বাড়িওয়ালা হিসেবে সে বাড়ির যেকোনো একটি বিলের ফটোকপির প্রয়োজন হবে। ( বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল এবং পানির বিল)।
➡️অ্যাকাউন্ট তৈরি করার ক্ষেত্রে আপনি যাকে নমিনি দিবেন সেই নমিনির পাসপোর্ট সাইজের 2 কপি ছবি।
➡️নমিনির জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
➡️নমিনির স্বাক্ষর।
➡️যে ব্যক্তির নামে অ্যাকাউন্ট তৈরি করা হয় এই ব্যক্তির স্বাক্ষর।
➡️সেভিংস একাউন্ট করার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা দিতে হয়। আর এই টাকাটা আপনার একাউন্টে জমা হয়।
➡️অ্যাকাউন্ট তৈরি করার ক্ষেত্রে যে ব্যক্তি রেফারেন্স দেয়া হবে সেই ব্যক্তির পাসপোর্ট সাইজের ছবি। ( রেফারেন্স ব্যক্তি অবশ্যই ডাচ-বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট থাকতে হবে)।
➡️রেফারেন্সের জাতীয় পরিচয় পত্র।
সুতরাং অ্যাকাউন্ট তৈরি করার ক্ষেত্রে ডাচ বাংলা ব্যাংকে এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বা ডকুমেন্ট এর প্রয়োজন হয়।
ডাচ বাংলা মোবাইল একাউন্ট খোলার নিয়ম/dutch bangla bank mobile banking
ইতিমধ্যে আমরা জেনে গিয়েছে ডাচ বাংলা মোবাইল একাউন্ট সম্পর্কে। কিন্তু আমরা এর ব্যবহার সম্পর্কে অনেকেই এখন পর্যন্ত জানি না। তবে বর্তমান যুগের যেহেতু সবচেয়ে বেশি স্মার্টফোন ব্যবহার হয়ে আসছে সেহেতু ডাচ বাংলা মোবাইল একাউন্ট খাবার তৈরি করা একান্ত প্রয়োজন। মোবাইল ব্যাংকিং সেবা গ্রহণ করতে চাই এবং নিজেদের কাজগুলো সহজভাবে নিয়ে আসতে চায় তাহলে আমাদের সময় এবং পরিশ্রম দুটোই কম হবে।তবে চলুন জেনে নিই ডাচ বাংলা মোবাইল একাউন্ট খোলার নিয়ম-
➡️ডাচ বাংলা মোবাইল একাউন্ট খোলার জন্য আপনাদেরকে সবার আগে প্রয়োজন রকেট অ্যাপস সম্পর্কে জানা। প্রথমে আপনাদেরকে গুগল প্লে স্টোর থেকে রকেট অ্যাপস ডাউনলোড করে নিতে হবে।
➡️ডাউনলোড করা হয়ে গেলে সেই অ্যাপটি ওপেন করতে হবে।
➡️আপনার যদি অ্যাকাউন্ট তৈরি করা না থাকে তাহলে সেখানে সঠিক তথ্য দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে।
➡️আপনার এনআইডি কার্ডের ছবি তুলে সেখানে সাবমিট করতে হবে। জাতীয় পরিচয় পত্রের ছবি সাবমিট করার সময় উভয় পাশে ভালোভাবে স্পষ্ট করে ছবি তুলে নিতে হবে।
➡️এরপর আপনার ছবি স্ক্যান করে দিতে হবে।
➡️এখন আপনার কাছে যদি প্রমাণ হয়েছে সকল ইনফরমেশন দিয়ে ভালোভাবে চেক করে নিতে হবে।
➡️এখন আপনি যে নাম্বারটি রকেট মোবাইল নাম্বার হিসেবে ব্যবহার করে নাম্বারটা দিতে হবে।আপনার মোবাইল নাম্বার শুরু হয়ে গিয়েছে।
সুতরাং আপনারা যদি আমাদের সুন্দর ভাবে দেখে নেন এবং ব্যবহার করেন তাহলে আশা করছি আমরা আমাদের ডাচ-বাংলা ব্যাংকে কোন সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে।
ডাচ বাংলা মোবাইল একাউন্ট দেখার নিয়ম
আপনারা যখন ডাচ বাংলা মোবাইল একাউন্ট তৈরি করবেন তখন আপনাদের এই মোবাইল একাউন্টে সেবা গ্রহণ করার জন্য বিভিন্ন কারণে এই একাউন্টের সকল তথ্য দেখার প্রয়োজন হবে। আর এই সকল তথ্য প্রত্যেক গ্রাহকের দেখতে হয় তার লেনদেন সুবিধা এবং লেনদেন কার্য পরিচালনার জন্য। তাই আপনার এখন পর্যন্ত জানেননা ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট রকেট কিভাবে ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট দেখা যায় তার নিয়ম নিম্নে দেয়া হল-
আপনারা অবশ্যই রকেট মোবাইল ব্যাংকিং আপনার ফোনে ডাউনলোড করে নিয়েছেন এবং আপনার রকেট একাউন্টে তৈরি করে নিয়েছেন।
এরপর আপনার রকেট অ্যাপস টি ওপেন করে সেখানে আপনার মোবাইল নম্বর এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে অ্যাপস এ প্রবেশ করতে হবে।
এখন আপনি অ্যাপসের যে অপশন টি দেখতে চাই এই অপশনটি খুব সহজেই নিজের একা একা দেখে নিতে পারবেন এবং এই ধরনের অ্যাপস থেকে বিভিন্ন ধরনের সাহায্য পেতে পারেন। যখন আপনারা কোন সমস্যার সম্মুখীন হবে ডাচ-বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং সেবা ব্যবহার করে।
অতএব আপনারা আমাদের ডাচ-বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং দেখার নিয়ম দেখে খুব সহজেই আপনার একাউন্টের সকল তথ্য সংগ্রহ এবং দেখে নিতে পারবেন।
ডাচ বাংলা ব্যাংক মোবাইল একাউন্ট সুবিধা
আপনারা যারা ডাচ বাংলা মোবাইল একাউন্ট ব্যবহার করেন তারা বিভিন্ন ধরনের সুবিধা ভোগ করতে পারেন। আর আপনারা যে যে সুবিধা ভোগ করতে পারে সে সকলের সুবিধার একটি লিস্ট নিম্নে দেয়া হল।
১.হাতের মুঠোয় নিয়ে ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং ঘুরতে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা নিতে পারেন।
২.অনলাইনের মাধ্যমে যে কোনো সেবা আদান-প্রদান করতে পারেন।
৩.সারা বাংলাদেশ বিদেশি রেমিটেন্স আনা-নেয়ার ক্ষেত্রে এই ব্যাংকিং সেবা ভূমিকা পালন করছে।
৪.ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং রকেট ব্যবহার করার ফলে ব্যাংকিং সুবিধাজনক সহজলভ্য এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা করছে।
৫.ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং হচ্ছে অধিকতর নিরাপত্তা এবং প্রতারণা রোধক হিসাব ব্যবস্থা।
৬.রকেট মোবাইল ব্যাংকিং সেবা ব্যবহার করার ফলে আপনারা খুব সহজে টাকা উত্তোলন এবং সমাধান করতে পারবেন।
৭.এটিএম মেশিনে উত্তোলন করার সুবিধা রয়েছে।আপনার প্রয়োজনে মোবাইলে রিচার্জ অথবা ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেন।
৮.কর্মচারীর বেতন এবং রকেটের মাধ্যমে প্রদান করতে পারেন।এছাড়া সরকারি বিভিন্ন সেবা থেকে আপনারা খুব সহজেই প্রদান করতে পারেন।যে কোন বিল পরিশোধ করা যাবে।
সুতরাং আপনারা ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংক একাউন্ট হতে এ ধরনের সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।
শেষ কথা
আশা করছি আপনারা যারা ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। এখন আপনারা নিজেরা রকেট একাউন্ট তৈরি করে ডাচ বাংলা ব্যাংকে সঠিকভাবে সেবা গ্রহণ করার মধ্যে দিয়ে আপনারা নিজেরাই বুঝতে পারবেন ডাচ বাংলা ব্যাঙ্ক কতটা বাংলাদেশের জন্য। তবে আপনারা যদি ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংক অথবা ডাচ বাংলা ব্যাংক হতে আরো গুরুত্বপূর্ণ অন্যান্য তথ্য জানতে চান তাহলে আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ।