ভিভো অফিশিয়াল ফোন চেনার উপায়ঃবর্তমান সময়ে স্মার্টফোন আমাদের কাছে অনেক বেশী জনপ্রিয় হয়ে গিয়েছে।স্মার্ট ফোনের জনপ্রিয়তা এখন এতটাই বেড়ে গিয়েছে যে মানুষ এখন স্মার্ট ফোন ছাড়া চলতে পারে না।
আমরা কিন্তু সকলেই চাই যে আমাদের পছন্দের স্মার্টফোন টি একটু ভালো হোক। তাই আমরা এই ক্ষেত্রে কোনো কমতি রাখিনা।
কিন্তু তার পরেও আমরা অনেকেই প্রতারণার শিকার হই এবং অফিশিয়াল ফোনের জায়গায় আমরা আনঅফিসিয়াল ফোন কিনে নিয়ে আসি।
বর্তমান বিশ্বে খুবই জনপ্রিয় একটি ব্র্যান্ড হচ্ছে ভিভো। আজকে আমি আপনাদেরকে বলবো আপনারা কিভাবে ভিভোর অফিশিয়াল ফোন চেনার উপায় নিয়ে।তাহলে চলুন দেরী না করে শুরু করা যাকঃ
ভিভো অফিশিয়াল ফোন চেনার উপায়
প্রথমে আপনাকে ভিভো মোবাইলের ফোনের বক্সে বা প্যাকেটে প্রিন্টেড স্টিকার থেকে থাকে অথবা ফোনে *#০৬# ডায়াল করে তাক্ষণিকভাবে সংশ্লিষ্ট হ্যান্ডসেটের আই এম আই আপনি খুব সহজেই জানতে পারবেন।
বৈধ এবং অফিশিয়াল হ্যান্ডসেট এর আগে এই পদ্ধতি আপনাকে অবলম্বন করতে হবে ফোন চেনার ক্ষেত্রে।
তাছাড়া আপনি আরেকটি কাজ করতে পারেন সেটি হচ্ছে মোবাইল ফোন কেনার সময় মেসেজ অপশনে গিয়ে Kyd লেখার পর স্পেস দিয়ে ১৫ ডিজিটের আই এম আই নাম্বার দিয়ে ১৬০০২ তে মেসেজ পাঠাতে হবে।
আপনাকে ফিরতি মেসেজে জানিয়ে দেয়া হবে ফোনটির আই এম আই বিটিআরসি সার্ভারে নিবন্ধিত আছে কিনা।
আপনি এই ভাবে আপনার হাতে থাকা পছন্দের ভিভো মোবাইল টি অফিশিয়াল কিনা সেটা খুব সহজেই বুঝতে পারবেন।
ভিভো অফিশিয়াল ফোন কেন দেখে নিবেন?
দেখুন আনঅফিসিয়াল ফোন হচ্ছে অবৈধ এবং অফিশিয়াল ফোন হচ্ছে আমাদের দেশে বৈধ ফোন। আপনি যদি অফিশিয়াল ফোন ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনি খুব সহজেই ফোনের যেকোন কাজ করতে পারবেন এবং আপনি এই ফোনটি বৈধ ভাবে ব্যবহার করতে পারবেন।
কিন্তু আপনি যখন আনঅফিসিয়াল ফোন ব্যাবহার করবেন আপনি কিন্তু ওই ফোনটাতে তেমন সুবিধা পাবেন না যেটা আপনি অফিশিয়াল ফোনে পাবেন।
তাই আমি ভিভো অফিশিয়াল ফোন চেনার উপায় বলে দিয়েছি অবশ্যই ফোন কেনার আগে দেখে শুনে কিনবেন।
আমাদের শেষ কথা
আপনারা যে যেখান থেকেই স্মার্টফোন কিন্যা কেন এই দুটি জিনিস মাথায় রেখে স্মার্টফোন কিনবেন। বিশেষ করে ভিভো মোবাইলের ক্ষেত্রে। তাহলে খুব সহজেই অফিশিয়াল ফোন এবং আনঅফিসিয়াল ফোন কিনতে পারবেন।
আমাদের পোস্টটি পড়ে যদি কোন বিষয় বুঝতে না পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং ভাল লেগে থাকলে শেয়ার করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।